কর্মক্ষেত্রে টিকে থাকার প্রয়োজনীয় ছয়টি গুণ
কর্মক্ষেত্রে টিকে থাকার প্রয়োজনীয় ছয়টি গুন:
চাকরি পেতে কি দরকার টাকা পয়সা নাকি বড় বড় ডিগ্রী নাকি মামা খালু? সত্যিকার অর্থে চাকরি পেতে এর কোনোটি প্রয়োজন নেই। আপনার যে কোন আপনার যেকোনো শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়েই পেতে পারেন মানানসই চাকরি। যদি আপনার মধ্যে কয়েকটি গুণ বিদ্যমান থাকে। আর সেই জিনিসটির নাম হচ্ছে দক্ষতা বা স্কিল। এই যুগে চাকরি পেতে হলে একজন প্রার্থীকে পড়াশোনার পাশাপাশি দক্ষতা বা স্কিল অবশ্যই থাকতে হবে। বর্তমান চাকরির বাজারে আপনাকে টিকে থাকতে হলে কিছু বিষয় আপনাকে অবশ্যই মেনে চলতে হবে। আপনি যদি দক্ষ হন চাকরির পিছনে আপনাকে ছুটতে হবে না চাকরি আপনাকে খুঁজে নিবে।
কর্মক্ষেত্রে টিকে থাকতে হলে বদলে ফেলতে হবে আপনার কাজের স্টাইল, বাড়াতে হবে দক্ষতা। করো না পরবর্তী সময়ে চাকরির বাজারে কর্মপদ্ধতিতে নানা রকম পরিবর্তন এসেছে। এছাড়াও কাজ করতে গেলে কর্মপদ্ধতিতে নানারকম পরিবর্তন ও পরিবর্তন আসতে পারে। সেজন্য আপনাকে মানসিকভাবে সব সময় প্রস্তুত থাকতে হবে। হয়তো কিছু কিছু কাজ থাকবে না সেই জায়গায় নতুন কোন কাজ যুক্ত হতে পারে। এই গোটা পরিবর্তন মেনে নেওয়া মানিয়ে নেওয়ার মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা আপনার থাকতে হবে। আরে মানসিকতা যদি আপনার ভিতরে না থাকে তাহলে আপনি কর্মক্ষেত্রে টিকে থাকতে পারবেন না।
২। নিত্যনতুন প্রযুক্তির প্রয়োগ:
কর্মক্ষেত্রে প্রযুক্তির সাথে বন্ধুত্ব করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দিন দিন প্রযুক্তির বদল হবে ও নতুন প্রযুক্তি কর্মক্ষেত্রে যুক্ত হবে। আপনি যদি টেকনোলজিতে পারদর্শী না হয়ে থাকেন তবে কর্মক্ষেত্রে কখনোই টিকে থাকতে পারবেন না। অন্তত কর্মক্ষেত্রে কম্পিউটার অপারেট করতে পারাটা খুবই জরুরী। আপনি যদি ইন্টারনেট ব্যবহার না করে প্রযুক্তির সাথে তাল মিলাতে না পারেন তবে কর্মক্ষেত্রে টিকে থাকা আপনার জন্য একেবারে অসম্ভব হয়ে যাবে। তাই ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি নতুন নতুন প্রযুক্তির সাথে পরিচিত হতে হবে এবং নিজেকে আপডেট রাখতে হবে।
৩। সৃজনশীলতা:
সৃজনশীলতা নতুন অভিনব চিন্তা ভাবনা কখনোই পুরনো হবার নয়। নতুন ভাবে কাজ করা, নতুন আইডিয়া এর সবকিছুই চিরন্তন। একটা কথা মনে রাখবেন ভবিষ্যৎ যতই প্রযুক্তি নির্ভর হোক না কেন যন্ত্র কখনোই মানুষকে ছাপিয়ে যেতে পারে না। কারণ যন্ত্র মানুষেরই আবিষ্কার।
৪। ভিন্ন ভিন্ন দক্ষতা অর্জন:
ধরুন আপনি যদি শুধুমাত্র একটি ক্ষেত্রে বা একটি কাজে পারদর্শী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার চাকরি পাওয়াটা বা কর্মক্ষেত্রে টিকে থাকার সম্ভাবনা কম। কিন্তু আপনি যদি ভিন্ন ভিন্ন কাজে দুঃখ হয়ে থাকেন তাহলে ব্যাপারটা আপনার জন্য যেমন লাভজনক তেমনি প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা আপনাকে দিয়ে অনেক কাজ করিয়ে নিতে পারবে। সে ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের কাছে আপনার গুরুত্ব বেড়ে যাবে। তাই একটি কাজে বা দক্ষতায় নিজেকে বন্দী না রেখে ভিন্ন ভিন্ন কাজে নিজেকে পারদর্শী করুন। সে ক্ষেত্রে আপনি অনলাইন নিয়ে বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি হয়ে নিজেকে আরও বেশি দুঃখ করে তুলতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ডিজিটাল মার্কেটিং,গ্রাফিক ডিজাইনিং ইত্যাদি। এতে করে আপনি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবেন।
২। নিত্যনতুন প্রযুক্তির প্রয়োগ:
কর্মক্ষেত্রে প্রযুক্তির সাথে বন্ধুত্ব করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দিন দিন প্রযুক্তির বদল হবে ও নতুন প্রযুক্তি কর্মক্ষেত্রে যুক্ত হবে। আপনি যদি টেকনোলজিতে পারদর্শী না হয়ে থাকেন তবে কর্মক্ষেত্রে কখনোই টিকে থাকতে পারবেন না। অন্তত কর্মক্ষেত্রে কম্পিউটার অপারেট করতে পারাটা খুবই জরুরী। আপনি যদি ইন্টারনেট ব্যবহার না করে প্রযুক্তির সাথে তাল মিলাতে না পারেন তবে কর্মক্ষেত্রে টিকে থাকা আপনার জন্য একেবারে অসম্ভব হয়ে যাবে। তাই ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি নতুন নতুন প্রযুক্তির সাথে পরিচিত হতে হবে এবং নিজেকে আপডেট রাখতে হবে।
৩। সৃজনশীলতা:
সৃজনশীলতা নতুন অভিনব চিন্তা ভাবনা কখনোই পুরনো হবার নয়। নতুন ভাবে কাজ করা, নতুন আইডিয়া এর সবকিছুই চিরন্তন। একটা কথা মনে রাখবেন ভবিষ্যৎ যতই প্রযুক্তি নির্ভর হোক না কেন যন্ত্র কখনোই মানুষকে ছাপিয়ে যেতে পারে না। কারণ যন্ত্র মানুষেরই আবিষ্কার।
৪। ভিন্ন ভিন্ন দক্ষতা অর্জন:
ধরুন আপনি যদি শুধুমাত্র একটি ক্ষেত্রে বা একটি কাজে পারদর্শী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার চাকরি পাওয়াটা বা কর্মক্ষেত্রে টিকে থাকার সম্ভাবনা কম। কিন্তু আপনি যদি ভিন্ন ভিন্ন কাজে দুঃখ হয়ে থাকেন তাহলে ব্যাপারটা আপনার জন্য যেমন লাভজনক তেমনি প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা আপনাকে দিয়ে অনেক কাজ করিয়ে নিতে পারবে। সে ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের কাছে আপনার গুরুত্ব বেড়ে যাবে। তাই একটি কাজে বা দক্ষতায় নিজেকে বন্দী না রেখে ভিন্ন ভিন্ন কাজে নিজেকে পারদর্শী করুন। সে ক্ষেত্রে আপনি অনলাইন নিয়ে বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি হয়ে নিজেকে আরও বেশি দুঃখ করে তুলতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ডিজিটাল মার্কেটিং,গ্রাফিক ডিজাইনিং ইত্যাদি। এতে করে আপনি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবেন।
৫। দূরদর্শিতা:
করো না পরবর্তী বিশ্বটা অনেকটাই আগের থেকে আলাদা। তাছাড়া কাজের ক্ষেত্রেও নানারকম পরিবর্তন এসেছে। তাই নতুন কোন ধারনা বা পদ্ধতি কতটা যুক্তিসঙ্গত হবে তা বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা আপনার থাকতে হবে। প্রাপ্ত তথ্যের বিশ্লেষণ, দূরদর্শিতা ও নিরপেক্ষ যুক্তিসঙ্গত ভাবে ভাবার ক্ষমতা এসবই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধুমাত্র প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আপনাকে কাজ করলে হবে না নিজেকে আপডেট করতে হলে আপনাকে নতুন নতুন তথ্যের সাথে পরিচিত হতে হবে।
আরও পড়ুন ঃ
৬। লিডারশিপ :
আপনি কি অন্যকে অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত করতে পারেন? সহকর্মীদের মধ্য থেকে সেরাটা বের করে আনার ক্ষমতা রাখেন? আপনি যদি এ ক্ষমতা রাখেন তার মানে হল আপনার মধ্যে নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা আছে যা কিনা প্রতিযোগিতামূলক কর্ম ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর আপনার এই লিডারশিপ কোয়ালিটি আপনাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে। একটি কথা মনে রাখবেন কখনো যদি সবাই আপনাকে ছেড়েও চলে যায় আপনার শিক্ষা দক্ষতা গুণ আপনার সাথে সারা জীবন থাকবে। তাই সময় থাকতে নিজেকে ঘসে মেজে দক্ষ করে তুলুন।
৬। লিডারশিপ :
আপনি কি অন্যকে অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত করতে পারেন? সহকর্মীদের মধ্য থেকে সেরাটা বের করে আনার ক্ষমতা রাখেন? আপনি যদি এ ক্ষমতা রাখেন তার মানে হল আপনার মধ্যে নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা আছে যা কিনা প্রতিযোগিতামূলক কর্ম ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর আপনার এই লিডারশিপ কোয়ালিটি আপনাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে। একটি কথা মনে রাখবেন কখনো যদি সবাই আপনাকে ছেড়েও চলে যায় আপনার শিক্ষা দক্ষতা গুণ আপনার সাথে সারা জীবন থাকবে। তাই সময় থাকতে নিজেকে ঘসে মেজে দক্ষ করে তুলুন।
ReplyForward |
Growwithnazmin এর'র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url