সিম রেজিস্ট্রেশন কার নামে জানার উপায় বিস্তারিত জেনে নিন
Grow With Nazmin ☑️
৮ জুল, ২০২৫
রেজিস্ট্রেশন কার নামে জানায় জানার উপায় সম্পর্কে ভাবছেন? যদি আপনার সিমটি
হারিয়ে গিয়ে থাকে কিভাবে জানবেন সিমটি কার নামে রেজিস্ট্রেশন ছিল তাহলে
আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই।
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি যারা সিম ব্যবহার করছি কিন্তু জানিনা সিমটি কার
নামে রেজিস্ট্রেশন।
পূর্বের সিম রেজিস্ট্রেশন এর তথ্য জানা না থাকলে পরবর্তীতে হারিয়ে যাওয়া
সিম রিপ্লেস করা সম্ভব হয় না।
পেইজ সূচিপত্র : সিম রেজিস্ট্রেশন রেজিস্ট্রেশন কার নামে জানার উপায়।
বর্তমান যুগে মোবাইল ফোন ছাড়া আমরা চলতেই পারি না আমাদের দৈনন্দিন জীবনে
মোবাইল ফোন ছাড়া চলা অসম্ভব। বিশেষ করে যারা চাকরি অথবা ব্যবসা করে থাকে বা
অন্যান্য পেশায় থাকে তারা বিভিন্ন মানুষের সাথে কন্টাক্ট থাকে প্রত্যেকেরই
নাম্বার আমাদের মোবাইল ফোন বা সিমে আমরা সেভ করে রাখি। কোন কারনে যদি সিম হারিয়ে
যায় আমরা আমাদের বন্ধু-বান্ধব কলিগদের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকে।
যেহেতু আমাদের ব্যবহারকৃত ব্যবহারিত সিম আমাদের পরিচিত সকলের কাছে দেয়া থাকে
সেক্ষেত্রে সিমটি পুনরায় রিপ্লেস করার প্রয়োজন হয়। আপনি যদি না জানেন
আপনার সিমটি পূর্বে কার নামে রেজিস্ট্রেশন ছিল সেক্ষেত্রে আপনি পুনরায় সিমটি
রিপ্লেস করতে পারবেন না।সিম রেজিস্ট্রেশন কার নামে জানার উপায় খুবই সহজ।এই পদ্ধতিতে আপনি শুধু নিজের ব্যবহৃত নাম্বার সম্পর্কে জানতে পারবেন।
সিম রেজিস্ট্রেশন কার নামে জানার উপায় সম্পর্কে নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
প্রথমে আপনার অন্য কোন মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে একটি মেসেজ লিখুন। আপনি
যদি গ্রামীণফোন ব্যবহারকারী হন তাহলে লিখুন *১৬০০১#
অথবা আপনার ভোটার আইডি কার্ডের শেষের ৪ ডিজিট লিখে ১৬০০১ নম্বরে মেসেজ
দিন।যেমন:*১৬০০১# Nid লিখে মেসেজ পাঠান।
আপনি যদি বাংলালিংক ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন সে ক্ষেত্রে *১৬০০# NId
লিখে এসএমএস পাঠান।
টেলিটক ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে ১২১ এই নম্বরে কল করুন।
পরবর্তী মেসেজে তারা আপনার ভোটার আইডি কার্ডের শেষের চার সংখ্যা জানতে
চাইবে তারপর এনআইডি কার্ডের ৪ সংখ্যা জানিয়ে এসএমএস পাঠিয়ে দিন।
এরপর মেসেজের মাধ্যমে আপনার সিমটি কার নামে রেজিস্ট্রেশন জানিয়ে দেয়া
হবে।
এছাড়া আপনি যেই সিম ব্যবহার করছেন তাদের কাস্টমার কেয়ার বা হেল্প লাইনে
যোগাযোগ করে হারিয়ে যাওয়া সিম সম্পর্কে জানতে পারেন। ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার এন
আইডি কার্ডের নাম্বার অথবা অন্য কোন তথ্য দিতে হতে পারে। এছাড়া আপনি চাইলে আপনি
যে কোম্পানির সিম ব্যবহার করছেন দ্রুত তাদের অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করতে পারেন।
নাম্বার দিয়ে সিম রেজিস্ট্রেশন চেক ২০২৫
বর্তমান যুগের সবকিছুই আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। আমরা ঘরে বসেই এই
ছোট্ট মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান করে ফেলতে পারি। নিবন্ধন চেক
করার মাধ্যমে আপনি যে সকল বিষয় জানতে পারবেন তা হল মোট নিবন্ধিত সিমের সংখ্যা,
কোন অপারেটরে কয়টি সিম, এবং রেজিস্ট্রেশন করা সকল নাম্বার। আপনার ফোনের ডায়াল
অপশনে চলে যেতে হবে এটা স্মার্ট ফোনও হতে পারে অথবা বাটন কোন হতে পারে।
এটি আপনি যে কোন সিম থেকেই করতে পারবেন। শুরুতেই আপনার ফোনের ডায়াল অপশন এ
গিয়ে ডায়াল করুন *১৬০০১# তবে এক্ষেত্রে আপনার ফোনে ব্যালেন্স থাকতে হবে মিনিট
বা বান্ডেল থাকলে তা কোন কাজে আসবে না। ফিরতি মেসেজে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের
লাস্ট চারটি সংখ্যা জানতে চাইবে। আপনি এনআইডি কার্ডের লাস্ট চারটি সংখ্যা সেন্ড
করার পরবর্তীতে এর মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে আপনার কোন অপারেটরে কয়টি
সিম কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা আছে। তবে আপনার কয়েকটি নাম্বার রেজিস্ট্রেশন করা
আছে সেগুলো সম্পূর্ণ দেখাবে না শুরুর দিকে কয়েকটি কোট এবং শেষের দিকে তিনটি
ডিজিট দেওয়া থাকবে মাঝখানে নাম্বার গুলো নিরাপত্তার খাতিরে দেখানো হবে না।
আমরা অনেকেই একের অধিক সিম ব্যবহার করে থাকি কেউ ব্যক্তিগত প্রয়োজনে
অনেকেই ব্যবসায়িক প্রয়োজনে আবার অনেকেই আছে যারা বিভিন্ন অফারের কারণে একের
অধিক সিম কিনে থাকে। পরবর্তীতে দেখা যায় এই সিম গুলো আর ব্যবহার করার প্রয়োজন
হয় না সে ক্ষেত্রে আমরা সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করার চিন্তা করে থাকি তো কিভাবে
সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করবেন চলুন জেনে নেই। তবে একেক অপারেটরের সিম বাতিলের
সিস্টেম এক এক রকম।
প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে আপনি যে কোম্পানির সিম ব্যবহার তাদের কাস্টমার
কেয়ারে আপনার ভোটার আইডি কার্ডটি সাথে করে নিয়ে যেতে হবে। আপনি চাইলে ঘরে বসে
অনলাইনের মাধ্যমে সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে পারবেন। অনলাইনের মাধ্যমে সিম
রেজিস্ট্রেশন করার ক্ষেত্রে আপনি যে কোম্পানির সিম ব্যবহার করছেন তাদের কাস্টমার
কেয়ারে করে বিস্তারিত বলতে হবে। কাস্টমার কেয়ার থেকে সিমটি কার নামে
রেজিস্ট্রেশন সে সম্পর্কিত সকল তথ্য যেমন নাম ঠিকানা ইত্যাদি জানতে চাইবে। আপনি
সঠিক তথ্য দিতে পারলে তারা আপনার সিমের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করে দিবে।
আপনি যদি বাংলালিংক সিম ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে তাদের হেল্প
লাইনের যোগাযোগ সরাসরি কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে আপনি সিম রেজিস্ট্রেশন টি বাতিল
করতে পারেন। তাৎক্ষণিকভাবেই আপনার সিমটি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে আপনি যদি গ্রামীণফোন
বা রবি সিম ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে সিমটি বন্ধ হতে ৪৮ ঘণ্টার মতো সময়
লাগে।৪৮ ঘন্টার পূর্বে আপনার সিম সচল থাকবে।
কিভাবে জানব আমার কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন আছে?
বিআরটিসি ঘোষণা অনুযায়ী এনআইডি কার্ড এর বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৫টি সেম
রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। তাই অনেকেই একের অধিক সিম ব্যবহার করে থাকেন বিভিন্ন
প্রয়োজনে। আমরা অনেকেই একটি এনআইডি কার্ডের বিপরীতে অনেকগুলো সিম নিবন্ধন করে
থাকি। হারিয়ে গেলে নানা রকম জটিলতার সৃষ্টি হয়। অনেক সময় দেখা যায় আমরা
নিজেরাও জানিনা আমার এনআইডি কার্ডের বিপরীতে আমি কয়টি সিম নিবন্ধন করেছি। তাই
আপনার এনআইডি কার্ড দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন করা আছে সেটা জানা জরুরী।
প্রথমে,আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে *১৬০০১*# ডায়াল করুন। পরবর্তীতে
তারা আপনার কাছে আপনার এনআইডির শেষের চারটা সংখ্যা জানতে চাইবে। আপনি আপনার
এনআইডি কার্ডের শেষের চারটি সংখ্যা টাইপ করে পাঠিয়ে দিন। পর পরবর্তী মেসেজে তারা
আপনার এনআইডি কার্ডের অধীনে কয়টি নাম্বার রেজিস্ট্রেশন করা আছে তা মেসেজের
মাধ্যমে জানিয়ে দিবে। তবে সম্পূর্ণ নাম্বার গুলো দেখাবে না। প্রত্যেকটা
নাম্বারের শুরুর কোড এবং প্রথম তিনটা সংখ্যা এবং শেষের তিনটি সংখ্যা দেখাবে। উদাহরণস্বর "০০৮০১৬*****৪৫৬" এইভাবে নাম্বারগুলো দেখাবে।
এছাড়া ভিন্ন ভিন্ন অপারেটরের ক্ষেত্রে যেমন গ্রামীণফোনের ক্ষেত্রে টাইপ
করুন 'info' সেদিন পাঠিয়ে দিন 4949
এক্ষেত্রে টাইপ করুন 'Reg 17 digit এনআইডি নাম্বার "পাঠিয়ে দিন এই নাম্বারে।
অন্যদিকে বাংলালিংক সিম ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে ডায়াল করুন *১৬০০*২# ও
*১৬০০*১#
রবি ডায়াল *১৬০০*৩# ও *১৬০০*১#
এয়ারটেল ডায়াল *১২১*৪৪৪৪#
টেলিটক টাইপ করুন 'info' পাঠিয়ে দিন ১৬০০ নম্বরে
জিপি সিম রেজিস্ট্রেশন চেক
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সিম রেজিস্ট্রেশন চেক
আলাদাভাবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সিম রেজিস্ট্রেশন চেকের কোন ব্যবস্থা নেই।
বাংলাদেশের সকল সিম কোম্পানির একটি সাধারণ USSD কোড রয়েছে*১৬০০*১# এই কোডটি
ডায়াল করে যে কোন মোবাইল থেকে স্মার্টফোন অথবা বাটন ফোন থেকে আপনি সিম
রেজিস্ট্রেশন চেক করতে পারবেন। কিছু কিছু মোবাইল অপারেটর তাদের ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে এই সুবিধা দিয়ে থাকে।
এক্ষেত্রে আপনাকে যেটা করতে হবে যে সকল মোবাইল অপারেটর এই সুবিধা দিয়ে
থাকে তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার এবং প্রয়োজনীয়
তথ্যাদি দিয়ে সিম নিবন্ধন চেক করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে আপনি অন্য কারো সিম
নিবন্ধন চেক করতে পারবেন না। এ পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি আপনার NID এর অধীনে কতগুলো
সিম নিবন্ধন করেছেন তার সংখ্যা জানতে পারবেন। অন্য কারো সিমের নিবন্ধন সম্পর্কিত
তথ্যাদি জানার সুযোগ নেই।
সিম রেজিস্ট্রেশন জানার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য
সিম রেজিস্ট্রেশন কার নামে জানার উপায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়
পরবর্তীতে সিম হারিয়ে গেলে আপনি সিমটি রিপ্লেস করতে পারবেন না যদি না জানা থাকে।
রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনাকে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য যেমন সিম নিবন্ধনের জন্য
ব্যবহৃত আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার ছাড়া সিম রেজিস্ট্রেশন চেক করতে
পারবেন না। এছাড়া আপনি যেই সিমের নম্বরটি চেক করতে চান সেটির প্রয়োজন
হবে।
অনলাইনে সিম রেজিস্ট্রেশন যাচাইয়ের ক্ষেত্রে কখনো কখনো আপনার জন্ম তারিখ
প্রয়োজন হতে পারে। কেবলমাত্র সঠিক তথ্য প্রদানের মাধ্যমেই আপনি সিম নিবন্ধন চেক
করতে পারবেন। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে কোন জায়গা থেকে সিমটি সংগ্রহ করেছেন সেই তথ্য
লাগতে পারে। এছাড়া আপনি চাইলে সরাসরি আপনি যে সিমের মোবাইল অপারেট ব্যবহার করছেন
সরাসরি তাদের কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে এই সার্ভিস নিতে পারেন।
বাংলাদেশের সিম রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। জাতীয় নিরাপত্তা খাতিরে এবং
অপরাধ দমনের লক্ষ্যে সিম রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখের
বিষয় আমাদের দেশে অনেকেই সিম রেজিস্ট্রেশন করাটাকে ঝামেলা মনে করে কারণ সিম
রেজিস্ট্রেশন করতে জাতীয় পরিচয় পত্র ছবি ইত্যাদি প্রয়োজন হয় তাই অনেকেই
সাধারণ দোকান থেকে সিম কিনে নেয়। সাধারণ দোকানের সিম গুলো একজনের নামে অনেকগুলো
সিম রেজিস্ট্রেশন করা থাকে আর সেগুলোই ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করে দেয়।
কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় সিম রেজিস্ট্রেশন না থাকলে নানা রকম সুবিধা
সৃষ্টি হতে পারে। সিম নিবন্ধন না থাকলে প্রতারণা জালিয়াতি বেড়ে যাওয়ার
সম্ভাবনা থাকে। সিম রেজিস্ট্রেশন আপনার নিজের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য
প্রয়োজন।বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশনে শুধু গ্রাহকের নাম ঠিকানা পরিচয়
অন্তর্ভুক্ত করে না সেইসাথে আঙ্গুলের ছাপ ও রেখে দেয়। অপরাধ দমনে বায়োমেট্রিক
রেজিস্ট্রেশন ও কার্যকরী একটি পদক্ষেপ। চলুন জেনে নেই সিম রেজিস্ট্রেশন না থাকলে
কি করবেন।আপনার সিম যদি রেজিস্ট্রেশন করা না থাকে সেক্ষেত্রে সিমটি বন্ধ হয়ে যেতে
অর্থাৎ আপনি কল এসএমএস ও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন না। আপনাকে যা করতে হবেঃ
ফেলুআপনি যেখান থেকে সিমটি সংগ্রহ করেছেন সেখানে যোগাযোগ করে সিমটি রেজিস্ট্রেশন করে ন।
সিম রেজিস্ট্রেশন করতে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র ছবি এবং সিমটি যে ফোনে
ব্যবহার করেছেন সেটির প্রয়োজন হবে।
সিম রেজিস্ট্রেশন না থাকলে নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে দিয়ে যোগাযোগ করে
সিমটি নিবন্ধিত কোন করে নিন।
অথবা যে কোম্পানির সিম ব্যবহার করছেন তাদের ওয়েবসাইট অথবা কল সেন্টারের
যোগাযোগ করে সিমটি নিবন্ধিত করে নিন।
মোবাইল রেজিস্ট্রেশন চেক যেভাবে করবেন
সিম রেজিস্ট্রেশন কার নামে জানার উপায় এটা জানার যেমন জরুরী তেমনি মোবাইল
ফোন রেজিস্ট্রেশন চেক করাটা ও অনেক জরুরী নিরাপত্তা ও সুরক্ষার। আজকাল অনেক ধরনের
প্রতারণা জালিয়াতি হয়ে থাকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সেক্ষেত্রে মোবাইল ফোন করাটা
আবশ্যক। বিটিআরসি জানিয়েছে,মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে "KYD" টাইপ করে স্পেস
দিন। এরপর আপনার মোবাইল ফোনের ১৫ সংখ্যার IMEI নম্বরটি দিন। এরপর ১৫
সংখ্যার এই নাম্বারটি এরপর ১৫ সংখ্যার নাম্বারটি পাঠিয়ে দিন ১৬০০২ এই নম্বরে।
ফিরতি মেসেজে আপনার মোবাইল ফোনের বৈধতা সম্পর্কে পারবেন। মোবাইল ফোনের আইএমই
নাম্বার জানতে *#06# চাপুন। আপনার মোবাইল ফোনের স্ক্রিনে ১৫ সংখ্যার সেই আইএমই
নাম্বারটি দেখতে পাবেন। মোবাইল ফোনের পেছনে স্টিকারেও আইএমই নাম্বার দেয়া
থাকে।এই সেবা মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারে ও পাবেন। আপনি যদি ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে ঠিক করতে চান তাহলে neir.btrc.gov.bd ওয়েব লিংকে গিয়ে মোবাইল
হ্যান্ডসেটের বৈধতা চেক করতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটে গিয়ে IMEI চেকিং অপশনটিতে
আপনার ১৫ সংখ্যার IMEI নাম্বারটি দিন ফিরতি মেসেজে আপনার ফোনের বৈধতা তারা
জানিয়ে দিবে।
সিম রেজিস্ট্রেশন কার নামে জানার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আজকের এই
আর্টিকেলে তুলে ধরেছি প্রিয় পাঠক আপনি যদি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আজকে
আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন আশা করছি উপকৃত হবেন। আপনার সিমটি যদি রেজিস্ট্রেশন করার
না থাকে সেক্ষেত্রে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সিমটির রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন। কারণ
বিভিন্ন ধরনের অপরাধ প্রতারণা জালিয়াতি সমস্ত কিছু ও নিবন্ধিত সিম মোবাইল ফোন এ
ব্যবহার করে করা হয়। তাই ২০১৫ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশন
বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন বিটিআরসি কর্তৃক।
সিম রেজিস্ট্রেশন বা নিবন্ধন এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে অপরাধ ও জালিয়াতি বন্ধ করা।
সিম নিবন্ধিত হওয়ার কারণে অবাধে সিম বেচাকেনা বর্তমানে অনেকটাই কমে গিয়েছে।
অনিবন্ধিত সিম ব্যবহার করে মানুষ ধোকা প্রতারণা জালিয়াতি করে সিমটি বন্ধ করে
দেয়। আর আপনি যদি এধরনের অনিবন্ধিত সিম নিজের ফোনে ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে
অনাকাঙ্ক্ষিত ঝামেলায় পড়তে পারেন। তাই অন্য কারো নামে নয় নিজের
পরিচয়পত্র ব্যবহার করে সিম রেজিস্ট্রেশন করুন।
Growwithnazmin এর'র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url